জীবনী • ইউরোপীয় সাক্ষী

• লিলি গ্রুবার: দ্য অরিজিন এবং সাংবাদিকতায় আত্মপ্রকাশ
• 90s
• 2000 এর প্রথমার্ধ
• 2000 এবং 2010 এর দ্বিতীয়ার্ধ

লিলি গ্রুবার: সাংবাদিকতায় উদ্ভব এবং আত্মপ্রকাশ

ডিয়েটলিন্ড গ্রুবার 19 এপ্রিল 1957 সালে বলজানোতে জন্মগ্রহণ করেন উদ্যোক্তাদের পরিবার থেকে। ফ্যাসিবাদের সময়, দাদীর বোনকে অভ্যন্তরীণ কারাগারে পাঠানো হয়েছিল এবং বাবা আলফ্রেড তথাকথিত "কাটাকোম্বেন - শুলেন"-এ অবৈধ শিক্ষক হিসাবে কাজ করেছিলেন। লিলির অধ্যয়নের পথ ভেরোনা থেকে সেন্ট জোসেফের ছোট কন্যা এবং বোলজানোর মার্সেলিন ভাষাগত উচ্চ বিদ্যালয়ে, ভেনিস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশী ভাষা ও সাহিত্য অনুষদে চলে। স্নাতক হওয়ার পর, তিনি অল্টো অ্যাডিজ-সাউথ টাইরলে ফিরে আসেন: এটি ছিল আলেকজান্ডার ল্যাঙ্গার এবং প্রতিশ্রুতির বছর, যা লিলি গ্রুবার তার নিজের করে তোলেন, বিভিন্ন ভাষাগত গোষ্ঠীর মধ্যে সংলাপের সংস্কৃতির জন্মের জন্য।

লিলি গ্রুবার

ইতালীয়, জার্মান, ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষায় কথা বলেন: টেলিবোলজানো টিভি স্টেশনে তার সাংবাদিক প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পালন করেন, সেই সময়ে একমাত্র বেসরকারি টেলিভিশন অল্টো এডিজে স্টেশন। তিনি "L'Adige" এবং "Alto Adige" পত্রিকার জন্য লেখেন। তিনি 1982 সালে একজন পেশাদার সাংবাদিক হয়ে ওঠেন। জার্মান ভাষায় রাইয়ের সাথে দুই বছর সহযোগিতার পর, 1984 সালে তাকে ট্রেন্টিনো-আল্টো অ্যাডিজ রিজিওনাল Tg3-তে নিয়োগ দেওয়া হয়; ভিতরেপরে তাকে Tg2-এর ডিরেক্টর আন্তোনিও ঘেরেলি মধ্য-সন্ধ্যা এবং গভীর রাতের সংবাদ পরিবেশন করার জন্য ডাকা হয়েছিল, সেইসাথে পররাষ্ট্র নীতি সম্পাদকীয় কর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।

1987 সালে, Tg2-এর নতুন ডিরেক্টর আলবার্তো লা ভলপে নেটওয়ার্কের প্রধান নিউজকাস্ট হোস্ট করার জন্য লিলি গ্রুবারকে প্রচার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, যেটি 7.45pm। এইভাবে তিনি ইতালির প্রথম মহিলা যিনি একটি প্রাইম টাইম নিউজ প্রোগ্রাম হোস্ট করেন।

1988 সালে তিনি একটি আন্তর্জাতিক নীতি বিষয়ক সংবাদদাতা হিসেবেও কাজ শুরু করেন: ওয়াল্ডহেইম কেলেঙ্কারির জন্য তিনি প্রথম অস্ট্রিয়ায় এবং পরের বছর পূর্ব জার্মানিতে যেখানে তিনি বার্লিন প্রাচীরের পতনের বিষয়ে রিপোর্ট করেন। এই অভিজ্ঞতা এবং GDR-এর 40 বছরের উপর তিনি লিখেছেন, পাওলো বোরেল্লার সাথে, রাই-এরির জন্য "বার্লিনের সেই দিনগুলি" শিরোনামের একটি বই।

The 90s

যে কুখ্যাতি তিনি অর্জন করেছেন তা তাকে যৌন-প্রতীক নারী চরিত্র হিসেবেও চিত্রিত করেছে, তার আবেদন এবং টেলিভিশনের পর্দায় দর্শকদের নোঙর করার ক্ষমতার কারণে। 1990 সালে তাকে ব্রুনো ভেসপা Tg1-এ ডাকা হয়েছিল, যেখানে তিনি দুই বছর ধরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈদেশিক নীতির ঘটনাগুলি অনুসরণ করেছিলেন: উপসাগরীয় যুদ্ধ থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘর্ষ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের জন্য শান্তি সম্মেলন পর্যন্ত , 1992 সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিল ক্লিনটনের বিজয়ের জন্য।

লিলি গ্রুবার বিদেশেও কাজ করেন: 1988 সালে, জার্মান পাবলিক টেলিভিশন SWF-এর জন্য, তিনি ইউরোপে একটি মাসিক টক-শো হোস্ট করেন;1996 সালে তিনি মিউনিখ থেকে কির্চ গ্রুপের টেলিভিশন প্রো 7-এ সাপ্তাহিক "ফোকাস টিভি" চালু করেন, হোস্ট করেন এবং সহ-প্রযোজনা করেন। 1999 সালে তিনি ইউএস সিবিএস-এর "60 মিনিট" এর জন্য সোফিয়া লরেনের সাথে একটি সাক্ষাৎকার-প্রতিকৃতি তৈরি করেছিলেন।

বছর ধরে তিনি Usigrai-এ ট্রেড ইউনিয়ন কার্যকলাপের সাথে জড়িত, যেখানে তিনি নিয়োগ, স্বচ্ছ কর্মজীবনের পথ, অনিশ্চিত শ্রমিক এবং মহিলাদের অধিকারের জন্য পাবলিক প্রতিযোগিতার সাথে নিয়মের সংস্কৃতির জন্য লড়াই করেন।

1993 সালে তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মর্যাদাপূর্ণ বৃত্তি "সম্প্রচার সাংবাদিকদের জন্য উইলিয়াম বেন্টন ফেলোশিপ" জিতেছিলেন।

1994 সালে রাজনৈতিক টক-শো "আল ভোটো, আল ভোটো" এর পরে, তিনি 8.00 pm Tg1 হোস্ট করতে চলে যান। তিনি বিদেশে সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করে চলেছেন এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিশেষ নেতৃত্বে রয়েছেন। এটি 2000 সালে পোপ জন পল II এর পবিত্র ভূমি এবং সিরিয়ায় ভ্রমণকে অনুসরণ করে।

2000 এর প্রথমার্ধে

16 জুলাই 2000-এ তিনি তার সহকর্মীকে বিয়ে করেন জ্যাক শার্মেলট : দুজনের দেখা হয়েছিল যখন তাদের পাঠানো হয়েছিল - তিনি ফ্রান্স প্রেসের জন্য এজেন্সি - 1991 সালে পারস্য উপসাগরের ফ্রন্টে।

পরবর্তী বিশ্বের প্রধান ঘটনাগুলির মধ্যে যা লিলি গ্রুবার অনুসরণ করে এবং সাক্ষী দেয়, প্রাক্তন যুগোস্লাভিয়ায় যুদ্ধ, মুরুরায় ফরাসি পারমাণবিক পরীক্ষা। প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইরানে সংসদীয় ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সন্ত্রাসী হামলা হয়2001 সালের 11 সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ার এবং পেন্টাগন এবং 2002 সালে ট্র্যাজেডি, ইরাক সংকট এবং ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধের বার্ষিকী। এরপর তিনি তিন মাস বাগদাদে থাকেন। অক্টোবর 2003 সালে, এই শেষ অভিজ্ঞতার সাথে সম্পর্কিত, তিনি "মাই ডেস ইন বাগদাদ" বইটি লিখেছিলেন এবং প্রকাশ করেছিলেন, যা 100,000 কপি বিক্রি করে বেস্ট-সেলার হয়ে ওঠে।

নভেম্বর 2003 সালে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি কার্লো আজেগ্লিও সিয়াম্পি তাকে ইরাকে পাঠানো সাংবাদিক হিসাবে ক্যাভালিয়ের ওএমআরআই (ইতালীয় প্রজাতন্ত্রের অর্ডার) সম্মানে ভূষিত করেন, যেখানে তিনি প্রথম বার্ষিকীতে ফিরে আসেন যুদ্ধ

2002 সালের প্রথম মাসে তাকে ওয়াশিংটনে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির SAIS (স্কুল অফ অ্যাডভান্সড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ) এ "ভিজিটিং স্কলার" হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সর্বোপরি, তিনি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের কোর্স অনুসরণ করেন এবং ইতালীয় রাজনীতির উপর কিছু পাঠ গ্রহণ করেন। 2004 সালের মে মাসে তিনি আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অফ রোম থেকে সম্মানিত কারণ ডিগ্রি লাভ করেন।

সংবাদপত্র লা স্ট্যাম্পা এবং করিয়েরে ডেলা সেরার সহযোগী, ইতালিতে তথ্যের স্বাধীনতার অভাবের নিন্দা করার পরে, 2004 সালে তিনি "ইউনিটি নেল'উলিভো" জোটের সাথে নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে দাঁড়িয়েছিলেন ইউরোপীয় সংসদ. উত্তর-পূর্ব এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচনী এলাকার তালিকার প্রধান, এটি উভয়েই নির্বাচিতদের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে, মোট 1,100,000 ভোট সংগ্রহ করেছে। প্রেক্ষাপটেরাজনীতিবিদ লিলি গ্রুবার ইউরোপীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সংসদীয় গোষ্ঠীর সদস্য: তিনি ইয়েমেন সহ উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলির সাথে সম্পর্কের জন্য প্রতিনিধি দলের সভাপতি; প্রতিনিধি চেয়ার সম্মেলনের সদস্য; নাগরিক স্বাধীনতা, বিচার ও স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কমিটি; ইরানের সাথে সম্পর্কের জন্য প্রতিনিধি দলের।

2000 এবং 2010 এর দ্বিতীয়ার্ধে

2007 সালে, ডেমোক্র্যাটিক পার্টির "অক্টোবর 14 প্রচার কমিটি"-তে যোগদানের প্রাথমিক অস্বীকৃতির পরে, তিনি নীতি কমিশনের সদস্য হন , জাতীয় গণপরিষদ কর্তৃক মনোনীত।

সেপ্টেম্বর 2008-এ, তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি " সাংবাদিক রাজনীতিতে দেন " এর অভিজ্ঞতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন: নির্বাচনকারীদের কাছে একটি চিঠির মাধ্যমে, তিনি তার না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত ব্যাখ্যা করেছিলেন আবার ইউরোপীয় পার্লামেন্টের জন্য 2009 নির্বাচনে. টেলিভিশন স্টেশন La7 এ সম্প্রচারিত "অটো ই মেজো" অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা গ্রহণ করে সাংবাদিকতার পেশায় ফিরে যান।

2010-এর দশকে, তিনি লা 7 চালিয়ে যাচ্ছেন এবং বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ করেছেন: তার কাজের একটি পুনরাবৃত্ত থিম হল নারী অধিকার। এর একটি উদাহরণ হল 2019 বই, যার শিরোনাম "যথেষ্ট! টেস্টোস্টেরনের রাজনীতির বিরুদ্ধে নারীর শক্তি"।